-
- আমাদের সম্পর্কে
-
আমাদের সেবা
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ
সেবাসমূহ
পরিদর্শন
-
অন্যান্য কার্যালয়
বিভাগীয়/ উপজেলা কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
-
গ্যালারি
-
যোগাযোগ
অফিস যোগাযোগ
যোগাযোগ ম্যাপ
- মতামত
-
-
আমাদের সম্পর্কে
তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
এক নজরে
অভিযোগ নিষ্পত্তিকারী কর্মকর্তা
ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা
-
আমাদের সেবা
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ
সেবাসমূহ
পরিদর্শন
-
অন্যান্য কার্যালয়
বিভাগীয়/ উপজেলা কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
-
গ্যালারি
-
যোগাযোগ
অফিস যোগাযোগ
যোগাযোগ ম্যাপ
- মতামত
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশনের (বিসিক) প্রধান কার্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ স্থাপন করা হয়েছে। রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় বিসিক ভবনে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ উদ্বোধন করেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
সোমবার (১০ অক্টোবর) এটি উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা এবং বিসিক চেয়ারম্যান মুহ. মাহবুবর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’র উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী বলেন, দেশের সব স্তরের সরকারি প্রতিষ্ঠানে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও আদর্শ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জানানোর জন্যই এ উদ্যোগ নিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা।
তিনি বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ, জীবনাচার, রাজনৈতিক দর্শন, নেতৃত্বগুণ, দেশপ্রেমসহ সার্বিক কর্মকাণ্ড এবং আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানার সুযোগ সৃষ্টির জন্য বিসিকের উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ স্থাপন করা হয়েছে। এ কর্নারের উদ্দেশ্য হলো সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণ, তাদের নৈতিকতা ও মননশীলতার উন্নয়ন এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত করা।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এ দুটি নাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বাংলাদেশকে জানতে হলে আমাদের অবশ্যই বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৃঢ় নেতৃত্বে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি, লাল-সবুজের পতাকা পেয়েছি। এ বঙ্গবন্ধু কর্নারের মাধ্যমে বিসিকের এক হাজার ৭০০ কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিসিকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে সোনার বাংলা বিনির্মাণে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
বিসিক ভবনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু কর্নারে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ‘জনকের ডাকে জাতির মুক্তি’ শিরোনামে শিল্পকর্ম করা হয়েছে। বিভিন্ন আলোকচিত্রে বঙ্গবন্ধুকে তুলে ধরা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর জন্ম থেকে মৃত্যু, বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ও ব্যক্তি জীবন, রাষ্ট্র পরিচালনা- সব পর্যায়ের ফটোবায়োগ্রাফি দিয়ে কেন্দ্রটি সাজানো হয়েছে। এছাড়া সাল অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর জীবন বৃত্তান্ত ছবির সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হয়েছে। একই সঙ্গে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ঘোষণাপত্রসহ এ সংক্রান্ত বিভিন্ন দুর্লভ দলিল, দেশি-বিদেশি পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধ সময়কার প্রকাশিত সংবাদের ছবি ও আলোকচিত্র। আরও রয়েছে বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা বেশ কিছু চিঠি, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু বিষয়ক বিভিন্ন বই।
পরে শিল্পমন্ত্রী বিসিক কর্মকর্তা সমিতির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের নবনির্বাচিত প্রতিনিধিদের অভিষেক ও শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। বিসিক কর্মকর্তা সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি অখিল রঞ্জন তরফদার এবং মহাসচিব জিএম রব্বানি তালুকদারসহ অন্যান্য প্রতিনিধিদের শপথবাক্য পাঠ করান বিসিক চেয়ারম্যান মুহ. মাহবুবর রহমান।
এ সময় শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, মধ্যম আয়ের বাংলাদেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে পৌঁছাতে হলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবকে কাজে লাগাতে হবে, বেকার সমস্যার সমাধান করতে হবে এবং সামাজিক বৈষম্য দূর করতে হবে। পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে দেশের শিল্প খাতের সম্প্রসারণের মাধ্যমে একটি শিল্পোন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। শিল্পোন্নত দেশ গড়ার লক্ষ্যেই বঙ্গবন্ধু ১৯৫৭ সালে ইপসিক অর্থাৎ আজকের বিসিকের গোড়াপত্তন করেন।
সূত্র: www.jagonews24.com
প্রকাশের তারিখ: বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর ২০২২৪ কার্তিক ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস
কারিগরি সহায়তায়:
সফটওয়্যার তৈরি:
